কৃষি উপকরণ ব্যবহারের দক্ষতা বাড়ানোই এ
কৌশলের মূলমন্ত্র। অতিরিক্ত পানি, সার এবং অন্যান্য এগ্রো কেমিক্যালস
ইত্যাদির ব্যবহার কমিয়ে উপকরণাদি ব্যবহারের দক্ষতা অবশ্যই বাড়াতে হবে।
অর্থাৎ কম কৃষি উপকরণ ব্যবহার করে অধিক উৎপাদনের কৌশল নিতে হবে। টেকসই
উৎপাদন ব্যবস্থাপনার জন্য পানি সংরক্ষণ এবং সংগ্রহ উদ্যোগ, সেচ ব্যবস্থা
উন্নয়ন ও তার সঙ্গে যৌথভাবে সার ব্যবস্থাপনা এবং সার্বিকভাবে উপকরণ
ব্যবহারের দক্ষতার ওপর অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে। স্বল্প সময়ের ফসলের (short
duration crops) জাতগুলো যা খরা সহিষ্ণু এবং উদ্যান ফসলগুলো যাদের বিস্তৃত
অভিযোজন ক্ষমতা রয়েছে, সেগুলো চাষের ওপর অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে। উপযুক্ত
আদিজোড় (root stalk) বহুবর্ষী ফলজাতীয় ফসলের অভিযোজন ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।খরা/তাপ সহিষ্ণু জাতগুলো, যেসব অঞ্চলে আগাম
খরা/তাপ আসে সেখানে আগাম রবি ফসল আবাদ, পানি সাশ্রয়ী ধান চাষ পদ্ধতি
যেমন-এসআরআই (system of rice intensification) ও সরাসরি বপন, উদ্যান ফসলে
ফিউমিগেশনের মাধ্যমে কুয়াশা ব্যবস্থাপনা, নাবী মৌসুমের জন্য কমিউনিটি
নার্সারি সিস্টেম, যথাসময়ে ফসল রোপণের জন্য কাস্টম হায়ারিং সিস্টেম (custom
hiring centres), অঞ্চল বিশেষে বিশেষ বিশেষ আন্তঃফসল চাষ ইত্যাদিও
ভালোভাবে পরীক্ষিত জলবায়ু পরিবর্তন উপযোগী কৃষি ব্যবস্থাপনা। কনজারভেশন
কৃষি (conservation agriculture) পদ্ধতি ক্রমাগতভাবে টেকসই কৃষি এবং জলবায়ু
পরিবর্তন উপযোগী কৃষি হিসেবে ব্যবহার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিনটি প্রধান
উপাদান দ্বারা গঠিত ১. ভূমি কর্ষণ হ্রাস, ২. শস্য পরিত্যক্ত অংশ মাটিতে
সংযুক্ত করা এবং ৩. শস্য বহুমুখীকরণ (শস্যাবর্তন, আন্তঃফসল চাষ, রিলে
ক্রপিং ইত্যাদি)। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলার জন্য নাইট্রোজেন সার
ব্যবহার দক্ষতা বাড়াতে হবে।
উত্তর সমূহ
কৃষি উপকরণ ব্যবহারের দক্ষতা বাড়ানোই এ কৌশলের মূলমন্ত্র। অতিরিক্ত পানি, সার এবং অন্যান্য এগ্রো কেমিক্যালস ইত্যাদির ব্যবহার কমিয়ে উপকরণাদি ব্যবহারের দক্ষতা অবশ্যই বাড়াতে হবে। অর্থাৎ কম কৃষি উপকরণ ব্যবহার করে অধিক উৎপাদনের কৌশল নিতে হবে। টেকসই উৎপাদন ব্যবস্থাপনার জন্য পানি সংরক্ষণ এবং সংগ্রহ উদ্যোগ, সেচ ব্যবস্থা উন্নয়ন ও তার সঙ্গে যৌথভাবে সার ব্যবস্থাপনা এবং সার্বিকভাবে উপকরণ ব্যবহারের দক্ষতার ওপর অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে। স্বল্প সময়ের ফসলের (short duration crops) জাতগুলো যা খরা সহিষ্ণু এবং উদ্যান ফসলগুলো যাদের বিস্তৃত অভিযোজন ক্ষমতা রয়েছে, সেগুলো চাষের ওপর অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে। উপযুক্ত আদিজোড় (root stalk) বহুবর্ষী ফলজাতীয় ফসলের অভিযোজন ক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।খরা/তাপ সহিষ্ণু জাতগুলো, যেসব অঞ্চলে আগাম খরা/তাপ আসে সেখানে আগাম রবি ফসল আবাদ, পানি সাশ্রয়ী ধান চাষ পদ্ধতি যেমন-এসআরআই (system of rice intensification) ও সরাসরি বপন, উদ্যান ফসলে ফিউমিগেশনের মাধ্যমে কুয়াশা ব্যবস্থাপনা, নাবী মৌসুমের জন্য কমিউনিটি নার্সারি সিস্টেম, যথাসময়ে ফসল রোপণের জন্য কাস্টম হায়ারিং সিস্টেম (custom hiring centres), অঞ্চল বিশেষে বিশেষ বিশেষ আন্তঃফসল চাষ ইত্যাদিও ভালোভাবে পরীক্ষিত জলবায়ু পরিবর্তন উপযোগী কৃষি ব্যবস্থাপনা। কনজারভেশন কৃষি (conservation agriculture) পদ্ধতি ক্রমাগতভাবে টেকসই কৃষি এবং জলবায়ু পরিবর্তন উপযোগী কৃষি হিসেবে ব্যবহার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তিনটি প্রধান উপাদান দ্বারা গঠিত ১. ভূমি কর্ষণ হ্রাস, ২. শস্য পরিত্যক্ত অংশ মাটিতে সংযুক্ত করা এবং ৩. শস্য বহুমুখীকরণ (শস্যাবর্তন, আন্তঃফসল চাষ, রিলে ক্রপিং ইত্যাদি)। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলার জন্য নাইট্রোজেন সার ব্যবহার দক্ষতা বাড়াতে হবে।